| ABOUT | US
We, Sharpener, Train all kinds of Management Soft Skills Holistically with the aim to generate a good bunch of future CEO’s, reduce dependency on expat executives, make Campus Graduates aware of corporate reality, and build Human Capital (unseen 40% wealth in Balance Sheet) to mobilize the industry to next level.

15
Projects Completed
6
Corporate Clients
WHAT WE | DO |
Provide holistic training which results sustainable career growth and balance in life of the participants.We Offer differentiated training to add distinct value to our customers.
Latest | Projects |
Are You Impressed With Our Amazing work?
Start Building Your Career With Sharpener
Latest From | Blog |
পাগলের আবহাওয়া অফিস
মোটা রশি হাতে এক পাগল যাচ্ছিল রাস্তা দিয়ে।
হাতে কি জানতে চাইলে সে বলল ”এটা আমার আমার আবহাওয়া অফিস”
কি রকম?
পাগলে বলল,”এটা দুলে উঠলে বুঝি ঝড় হচ্ছে, আর ভিজে গেলে বুঝি বৃষ্টি হচ্ছে।“
নিজে ভিজলে বোঝে না যে বৃষ্টি হচ্ছে, রশি ভিজলে বোঝে!
আমাদের অনেকের দশা এখন ঐ পাগলের মতো। কি হলে যে আমরা বালা মুসীবত গজব আযাব বুঝব কল্পনা করাও মুশকিল।
গত বৎসর যখন প্রথম করোনার আঘাত আসে এবং লকডাউন শুরু হয় তখন আমরা অনেকে ফেসবুকে সবার কাছ থেকে মাফ চেয়েছি। সবার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে আল্লাহ্র কাছে কাঙ্গালের মতো ক্ষমা চেয়ে উদ্ধার চেয়েছি করোনা থেকে। কিন্তু সত্যিকারে কি আমাদের মধ্যে কোন স্থায়ী পরিবর্তন এসেছে? আমরা কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারব যে গত বৎসরের আমি এবং এক বৎসর পরের আমি’র মধ্যে অনেক পরিবর্তন? অনেক Transformation? উত্তর অনেকাংশেই “না”। বিপদ কেটে গেলে আবার আমরা আগের চরিত্রে!
Whereas, this Covid-19 could be a better medium to get ourselves transformed.
ধর্মীয় বা প্রাকৃতিক যে যে দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই দেখি না কেন করোনার এই মুসীবত যে আমাদের সীমা লঙ্ঘনের ফসল, প্রকৃতির বিরুদ্ধে যেয়ে রুদ্ধ শ্বাসে নিয়ম নীতি নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে “আরও চাই, আরও চাই, আরও ভোগ, আরও বিলাসিতা” করতে করতে সব ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলেছি যার পরিণতিতে এই ভয়াবহ বিপর্যয় ।
ধর্মীয় দিক থেকে অবশ্যই মানতে হবে যে আল্লাহ্র বাতলে দেয়া পথে থেকে সরে যেয়ে নিজেদের নফসের খাহেশ অনুযায়ী চলে আমরা আল্লাহ্র নেক নজর থেকে দূরে চলে গেছি।
প্রকৃতি প্রতিশোধ নিতে কসুর করে না। আজ কাল বা পরশু মুল্য কড়ায় গণ্ডায় দিতে হয় হিসেব করে।
সিন্ধু সভ্যতার হরপ্পা, ময়েনজোদাড়ো, জুনহেজোদাড়ো সিন্ধুর করাল প্লাবনে ধ্বংস হয়ে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে আছে। রোমান সম্রাজ্যের পম্পেই ও হেরকুলেনিয়াম নগরী বিসুভিয়াসের জ্বলন্ত লাভার নিচে ৬০ ফিট ছাই ও ঝামার কবরে নীরব। পেরুর ইনকা সভ্যতা পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্র হয়ে টিকে আছে।
এখানকার অধিবাসীদের পাপ-পুণ্যের ইতিহাস আমরা জানি না। এদের কারোটার ধ্বংসের পূর্বে কোন মহামানব সতর্ক করে নাই।
কিন্তু নূহ নবী, আদ বা সামুদ জাতীর ধ্বংসের ইতিহাস, ফেরাউন ও নমরুদের ইতিহাস ঘাটলেই দেখা যায় কত নির্মম ভাবেই না তারা ধ্বংস হয়েছিলো! সামান্য মশা নমরুদের বাহিনী সমুলে ধ্বংস করে এবং একটা মশা নমরুদের নাকের ভিতর দিয়ে মাথায় ঢুকলে তার যন্ত্রণায় নমরুদকে আমৃত্যু হাতুড়ী দিয়ে নিজের মাথায় নিজেকে আঘাত করতে হয়েছে।
উল্লেখিত নবীরা তাদের সম্প্রদায়ের মানুষদেরকে আল্লাহ্র পথে আসতে বার বার আহ্বান করেছেন। পাপের পথে থেকে সরে আসতে অনুরোধ করেছেন। কিন্তু এরা কথা না শোনার জন্য নবীরা বার বার আল্লাহ্র শাস্তির কথা বলেছেন। পাপিষ্ঠরা তাদের পাপ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে এবং নবীদেরকে চ্যালেঞ্জ করেছে এই বলে যে তুমি যে শাস্তির কথা বলছতা এনে দেখাও তো!
প্রতিটা নবীকেই শাস্তির সময় হেফাজত করে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দুই ধরণের শাস্তিঃ  
লিডারশীপ-,২,৩
লিডারশীপ-৩লিডারশীপে যখন টীমের সদস্যদের উপর শক্তি, ক্ষমতা আর দমন-পীড়ন আসেঃঅনেকেই চাকরীতে অহোরাত্র কঠিন পরিশ্রম করে শুধু নিজের উপযুক্ততা প্রমাণ করতে। তারা একদিকে নিজেদেরকে ক্ষমতাবান দেখতে চায় অন্যদিকে উৎসুক থাকে দেখতে যে অন্যরাও তাকে শক্তিশালী মনে করে। তারা তাদের শক্তির সামনে বাধা বিপত্তি, চ্যালেঞ্জকে উড়ায়ে দিয়ে তাদের ক্ষমতার প্রচণ্ডতার প্রচার দেখতে চায়।মিটিং-এ নিত্য নব নব উদ্ভাবনী আইডিয়া উপাস্থাপন করে নিজেকে পদের উপযুক্ত প্রমাণে সদা শশব্যাস্ত থাকে। কোন চ্যালেঞ্জকে সবার আগে নিজেই মোকাবেলা করে, নিজে দীর্ঘ ঘণ্টা ধরে অফিসে কাজ করে নিজের ক্ষমতা ও যোগ্যতা প্রমাণ করতে অস্থির থাকে।যদিও তারা তাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে সচেতন তবুও তারা নিজেদের ‘বিশ্বাসযোগ্যতা’ প্রমাণে তৎপর হয় না অথচ অন্যের মধ্যে, বিশেষ করে লিডারের মধ্যে সবার আগে যে জিনিসটা দেখা হয়, খোঁজা হয় তা হল ‘বিশ্বাসযোগ্যতা।‘নুরেম্বারগ বিশ্ববিদ্যালয়ের অরগানাইজেশনাল সাইকোলজিস্ট আন্দ্রেয়া আবেলে গবেষণা করে দেখায়েছেন যে,কম্পিটেন্স-রিলেটেড স্কিল (যেমন টাইম ম্যানেজমেন্ট) ও উষ্ণ-আন্তরিকতা-রিলেটেড স্কিল (যেমন সামাজিক সহযোগিতা) এর মধ্যে কোন একটা বেছে নিতে সুযোগ দিলে অধিকাংশ প্রশিক্ষণার্থী নিজেদের জন্য কম্পিটেন্স-রিলেটেড স্কিল বেছে নেয় আর অন্যদের জন্য অন্য স্কিলটা রেখে দেয়।অন্য একটা গবেষণায় দেখা যায় যে, অংশগ্রহণকারীদেরকে যখন জিজ্ঞেস করা হয় কোন ঘটনা তাদের ‘ব্যাক্তি-ইমেজ’ গঠনে বেশী প্রভাব ফেলেছে তখন তারা তাদের কম্পিটেন্স-রিলেটেড স্কিলের কথা উল্লেখ করে। যেমন, “আমি প্রথম পরীক্ষায়ই আমার ড্রাইভিং লাইসেন্স পেয়েছি।“কিন্তু কম্পিটেন্স-রিলেটেড স্কিলকে সবার উপর স্থান দিলে লিডারশীপকে অবমাননা করা হয়। কারণ বিশ্বাসযোগ্যতার শক্ত ভিত ছাড়া টীমের মানুষ লোক দেখানো ভাবে লিডারকে মানবে। অফিসের বাইরে খুব কমই তাকে মানবে।বিশ্বাসযোগ্যতা বিহীন প্রতিষ্ঠানে এক ধরণের কালচার তৈরি হয় যেখানে “every employee for himself